Saturday, December 18, 2021


 আপনার সন্তানের প্রতি লক্ষ্য রাখুন : তাদের আখলাক-চরিত্র হিফাজতে সহায়ক হোন!


সচেতন পিতা-মাতার পরিচয় হল, সন্তানের সার্বিক বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখা। কিন্তু বর্তমানে দেখা যাচ্ছে, পিতা-মাতার অসচেতনতা, অদূরদর্শীতা এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতার দরুন সন্তানদের দুনিয়া-আখেরাত সব বরবাদ হয়ে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্ম ক্রমশ দীন-ইসলাম থেকে দূরে সরে যাচ্ছে এবং প্রযুক্তির সয়লাবে গা ভাসিয়ে দিয়ে আখলাক-চরিত্র সব খোয়াতে বসেছে। এসব কিছুর পেছনে যে বিষয়টি রয়েছে তা হল, সন্তানদেরকে সময় মত বিবাহ না দেয়া। ছেলে-মেয়ে প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে গেলে পিতা-মাতার দায়িত্ব হল দীনদার পাত্র-পাত্রী দেখে বিয়ে দিয়ে দেওয়া। ছেলেদের দাড়ি গজানোর দ্বারা আর মেয়েদের ঋতু শুরু হওয়ার দ্বারা পিতা-মাতাকে এ কথা বুঝানো হয় যে, তাদের বিয়ের বয়স হয়ে গেছে, আর দেরি করা যাবে না। অতএব প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার দু’এক বছরের মধ্যেই তাদেরকে বিবাহ করিয়ে দেয়া পিতা-মাতার কর্তব্য।


এরপরও যদি বিয়ে না দেয়া হয়, আর একারণে ছেলে-মেয়ে কোন গুনাহে লিপ্ত হয়, অন্য কারো সাথে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে যায়, ইন্টারনেটে অশ্লীল ছবি দেখে, তাহলে এ গুনাহের দায়দায়িত্ব পিতা-মাতার উপর বর্তাবে। হাদীস শরীফে আছে,


﴿ من ولد له ولد فليحسن اسمه وأدبه، فإذا بلغ فليزوجه فإن بلغ ولم يزوجه فأصاب إثما، فإنما إثمه على أبيه ﴾


সন্তান জন্মগ্রহণের পর পিতা-মাতার দায়িত্ব হল তার সুন্দর নাম রাখা এবং দীন শিক্ষা দেয়া, আর বালেগ হয়ে গেলে বিবাহ করিয়ে দেয়া। যদি বালেগ হওয়ার পরও বিবাহ না করায়, আর সন্তান কোন গুনাহে লিপ্ত হয়, তাহলে এর দায়ভার পিতার উপরই বর্তাবে। (বায়হাকী, হাদীস নং ৮২৯৯)


অন্য একটি হাদীসে আছে, পিতা-মাতার উপর সন্তানের হক হল, সুন্দর নাম রাখা, আকীকা করা, দীন শিক্ষা দেওয়া, বালেগ হওয়ার পর বিয়ে দেওয়া। (কিতাবুল বিররি ওয়াস্ সিলাহ, হাদীস নং ১৫৫)। কাজেই পিতা মাতার দায়িত্ব শেষ হবে সন্তানকে বিয়ে দেওয়ার পর। (আওলাদ কো মুসলমান বানানে কা তরীকা, ২৭৩)


অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হয়, আজ মুসলিম উম্মাহ ইহুদী-খ্রিষ্টানদের নানামুখি ষড়যন্ত্রের শিকার। এদেশে যত এন.জি.ও আছে, এর অধিকাংশই ইহুদী-খ্রিষ্টানদের অর্থে পরিচালিত। তারা সমন্বিত প্রচেষ্টায় সরকারকে দিয়ে এ আইন পাশ করিয়েছে যে, ১৮ বছরের আগে কোন মেয়ের বিয়ে দেওয়া যাবে না। তাদের ভাষায় এটা হল “বাল্যবিবাহ”। অথচ মেয়েরা সাধারণত আরো চার/পাঁচ বছর আগেই বালেগা হয়ে থাকে। কিছুদিন আগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একবার বলেছিলেন, এই আইনটা ১৬ বছরে করা হোক, কারণ মেয়েরা এতটা সময় (১৮ বছর) বসে থাকে না। পারিপার্শিকতাসহ বিভিন্ন কারণে তাদের পক্ষে চারিত্রিক পবিত্রতা ধরে রাখা সম্ভবপর হয়না। বন্ধু-বান্ধবের হাত ধরে চলে যায়, নানা অঘটন ঘটায়। কিন্তু এনজিওদের হৈচৈয়ের কারণে সেটা আর সম্ভবপর হয়নি। এনজিওরা এই আইনটি পাশ করিয়েছে মূলত যিনা-ব্যভিচারকে ব্যাপক করার জন্য। এর জন্য তারা মুড়ি-মুড়কির মতো দেদারসে জন্মবিরতিকরণ ট্যাবলেট ও বিভিন্ন উপকরণ সাপ্লাই দেয়। এরপরও কোন মেয়ে যদি বিপদে পড়ে যায়, পেটে অবৈধ সন্তান চলে আসে- এর জন্য তারা ‘মেরী স্টোপস’ প্রতিষ্ঠা করেছে, যার কাজ হল-মাতৃসেবার ছদ্মনামে অবৈধ গর্ভপাতের নিরাপদ আলয় তৈরি করা। আর মুসলমানরা মনে করছে, আমাদের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য সরকার কত রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। (হামারে আয়েলী মাসায়েল, ১৬০)


অপর দিকে এন.জি.ও রা জনসাধারণের মস্তিষ্কে বিভ্রান্তির এক ভূত ঢুকিয়ে দিয়েছে যে, ১৮ বছরের আগে মেয়েদের বিয়ে দেওয়া যাবে না। আর বাপ-মা খাড়া করেছে দুই ভূত। ক. এক হল, পড়াশুনা শেষ করা, চাকরী ঠিক হওয়া। অনেক সময় দেখা যায় তাদের প্রাপ্তবয়স্ক ছেলেটি বন্ধু-বান্ধবদের মাধ্যমে প্রস্তাব দেয়, আব্বা! আমি গুনাহ থেকে বাঁচার জন্য বিয়ে করার প্রয়োজন মনে করছি। আর বাপ মা বলে, তোর এখনো লেখা-পড়াই শেষ হয়নি, বিয়ে করে বউকে খাওয়াবি কোত্থেকে? (এর উত্তরে আমরা বলবো,) কেন, সে কি পড়াশুনার পাশাপাশি দু’একটা টিউশনি করে কিছু রোজগার করতে পারবে না? যদি না-ও পারে তাহলে আপনার প্রিয় রাসূল তো বলেই গেছেন, طعام الواحد يكفي الإثنين একজনের খাবার দু’জনের জন্য যথেষ্ট। দু’জনের খাবার তিন জনের জন্য যথেষ্ট। (মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ২০৫৯) আপনার ফ্যামিলিতে দু’চারজন সদস্য অবশ্যই আছে, আরেক জন আসলে কি তার জন্য ব্যবস্থা হবে না? অবশ্যই হবে। তো পড়া লেখা শেষ হওয়ার দরকার নেই। বালেগ হলেই বিয়ে দিয়ে দেন। রিযিকের মালিক আল্লাহ।


খ. দ্বিতীয় ভূত হল সিরিয়াল রক্ষা করা। যেমন, এক ছেলে দীনদার, আল্লাহওয়ালাদের সোহবতে যায়। সে গুনাহ থেকে বাঁচার জন্য বিয়ে করতে চায়, কিন্তু সিরিয়ালে তিন নম্বরে। অর্থাৎ তার আগে আরো দু’জন রয়ে গেছে। তখন বাবা মা বলে, আরে! তোর আগে তো আরও দুইজন রয়ে গেছে। তাদেরকে বাদ দিয়ে তোকে বিয়ে করাব কিভাবে?


প্রিয় পাঠক! শরী‘আতে কোন সিরিয়াল নেই। যার যখন পাত্র/পাত্রী পাওয়া যাবে, বিয়ে দিয়ে দিতে হবে। এর বড় দলীল হল, হযরত মূসা আ. যখন ফেরাউনের রাজত্ব থেকে সঙ্গোপনে হযরত শুআইব আ. এর দেশে হিজরত করলেন। আর শুআইব আ. তাঁর কন্যাদের কাছ থেকে হযরত মূসা আ. এর দীনদারীর এ বর্ণনা শুনলেন যে, আসার সময় কন্যারা যখন তার আগে আগে চলে তাকে রাস্তা দেখাচ্ছিল তখন মূসা আ. তাদেরকে বলেছেন যে, তোমরা আমার পেছন পেছন আসো এবং পেছন থেকেই রাস্তা বাতলে দাও। এতে হযরত শুআইব আ. বুঝতে পারলেন, এই ব্যক্তি ভবিষ্যতে বড় কিছু হবেন। তখন তিনি হযরত মূসা আ. কে প্রস্তাব পেশ করলেন- দেখ, আমার দুই মেয়ের মধ্যে যাকে তোমার পছন্দ হয় তাকে তোমার সাথে বিয়ে দিব। (সূরা কাসাস, ২৭)। দেখুন, তিনি বলেছেন- احدى ابنتيَّ هتين ‘আমার এই দুই মেয়ের কোন একজন’। একথা বলেননি, বড়জন কে বিয়ে দিব, বরং বলেছেন, দু’জনের যাকেই তোমার পছন্দ হয়…। অথচ আমাদের দেশে সিরিয়াল রক্ষা করাকে জরুরী মনে করা হয়। ফলে সিরিয়াল ভেঙ্গে কেউই ছেলেমেয়ের বিয়ে দিতে চায় না।


এভাবে সময়মত বিয়ে-শাদী না দেওয়ার কারণে আজ আমাদের ছেলে-মেয়েরা বখে যাচ্ছে, ইন্টারনেটে যত পাপাচার আছে সেগুলো দেখে দেহ-মন সব নষ্ট করে ফেলছে। কাজেই সচেতন অভিভাবকদেরকে বলছি, আপনারা আপনাদের ছেলে-মেয়েকে গুনাহ থেকে বাঁচান, মোবাইল, কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের অপব্যবহার থেকেও বাঁচান এবং সময়মতো বিবাহ দিয়ে তাদেরকে গুনাহমুক্ত ইসলামী যিন্দেগী যাপনের সুযোগ করে দিন। আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে সহজ সরল ও পাপমুক্ত জীবন যাপন করার তাওফীক দান করুন। আমীন।

Thursday, December 16, 2021

 মাস্ক পড়ার সঠিক নিয়ম।

করোনা মহামারী শুরু হওয়ার পর থেকে মাস্ক একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য । আমাদের কাছে প্রশ্ন থেকেই যায় কোন ধরনের মাছ আমরা পলব র্সার্জিক্যাল নাকি কাপড়ের মাস্ক কোনটা আপনাকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করবে। 


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আমাদেরকে জানিয়ে দিয়েছে সঠিক মাস্ক পরার নিয়ম

০১. কাপড়ের মাস্ক ব্যবহারের সময় হাত খুব ভালো করে স্যানিটাইজ করে নিতে হবে।

০২. মাস্ক পরা বা খোলার সময় মাছ ধরার আগে হাত ভালো করে পরিষ্কার করে নিতে হবে।

০৩. মাস্ক এ বড় কোন ছিদ্র না থাকে সেদিকে ভাল করে খেয়াল রাখতে হবে

০৫. কাপড়ের মাস্ক মুখ নাক থুতনি নিজের সম্পূর্ণভাবে ঢেকে থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।



মাস্ক খোলা বা আলগা করার সময় রশি ধরে বন্ধনী হালকা  করুন । অনেকক্ষণের জন্য বাইরে বের হলে মাস্কের অতিরিক্ত পিস সাথে রাখুন বাড়ি ফিরতেই মাস খুলে ফেলো। সার্জিক্যাল মাস্ক একবারে বেশি ব্যবহার করবেন না । ভালো করে খেয়াল রাখুন কাপড়ের মাস্ক এর দুটি স্তরের মাঝে পলিপ্রলাইন মতো কাপড় আছে কিনা থাকলে ভালো এটি ফিল্টার হিসাবে ভাল কাজ করে । বাইরের দিকটা সুতির কাপড় হলে ভালো হয় যা মুখ থেকে নির্গত ড্রপলেট দ্রুত শুষে নিতে পারে।


Wednesday, December 15, 2021


 কম বয়সে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার কারণ?


বিশ্বে প্রতিবছর এ হার্ট অ্যাটাকে অনেক মানুষ মারা যায়। অনেকেই মনে করে থাকেন বয়স বাড়লে বা বেশি  বয়স্কদের হতে পারে হার্ট অ্যাটাক ।তবে এই ধারণা ভুল জিনগত কারণ বা জন্মগত হৃদরোগ আছে এমন ব্যক্তি ছাড়াও বর্তমানে যারা হূদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন তাদের বেশিরভাগই ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সে। হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ গুলো কি কী?

বুকে তীব্র ব্যথা , অল্প পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়ে পড়া,দুশ্চিন্তা, বদহজম , শ্বাসে দুর্গন্ধ ,অনিদ্রা 

 মাথা ঘুরানো ,বমি বমি ভাব শ্বাসকষ্ট দৃষ্টি বিভ্রম ইত্যাদি । 

অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার কারণ কি?


মাদকাসক্তি মদ্যপান ধূমপান অতিরিক্ত চিন্তা করা বা উচ্চরক্তচাপ উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া শরীরচর্চার অভাব ডায়াবেটিস দীর্ঘদিন ধরে কম বয়সে হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম কারণ।

হার্ট অ্যাটাক রোধে করণীয়

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী বিশ্বে প্রতি বছর ২০  লাখ মানুষ তামাক ব্যবহারের কারণে হূদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। হূদরোগে আক্রান্ত মৃত্যুর ৩০% এর জন্য দায়ী ধূমপান। তাই ধূমপান ত্যাগ করা উচিত এবং মাদক থেকে দূরে থেকে দূরে থাকা উচিত ।উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক রাখা প্রতিদিন ২৫/৩০মিনিট হাঁটা ব্যায়াম সাঁতার জগিং সাইকেল চালানো ইত্যাদি নিয়মিত চালিয়ে যাওয়া।অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক বিপদ হতে পারে এজন্য মানসিক অবসাদ থেকে নিজেকে বাঁচান । ইদানিং বয়স্কদের তুলনায় অল্প বয়স্করা মানসিকভাবে বেশি অস্থির থাকেন তাই দিন দিন কমবয়সীদের মাঝে মৃত্যুর হার বাড়ছে । গবেষণায় দেখা গেছে হার্ট অ্যাটাক আগে থেকে বেশিরভাগ আক্রান্ত বদহজমের সমস্যা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যায় ভুগছিলেন এসব সমস্যার সম্মুখীন হলেও দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Monday, December 13, 2021

 

বয়স ৩০ পেরনোর আগেই ঘিরে ধরছে হৃদরোগ, ঘটছে হার্ট অ্যাটাক

অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা সম্প্রতি বেশ বেড়েছে। ইদানীং হার্টের সমস্যা নিয়ে যাঁরা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন, তাঁদের অনেকেই কমবয়সি। জিনগত কারণে বা জন্মগত ভাবে হার্টের অসুখ রয়েছে এমন মানুষ ছাড়া যাঁদের পরে কোনও কারণে হার্টের অসুখ ধরছে, তাদের মধ্যে একটা বড় অংশ জুড়েই রয়েছে ২০-৪০-এর মধ্যের তরুণ-তরুণীরা।

 কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত চাপ, টেনশন, সঙ্গে ফাস্ট ফুডে পেট ভরানো। মাঝেমধ্যেই উঠে সিগারেটে টান। দিনের পর দিন এই অভ্যাসে অভ্যস্ত হতে হতে তাদের শরীরে ঢুকে পড়ছে অল্পস্বল্প ডায়াবিটিস, থাইরয়েড, ওবেসিটি, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল-ট্রাইগ্লিসারাইডের অসুখ।

তার উপর পেশাগত চাপ, টেনশন ছাড়াও যোগ হয়েছে আরও এক প্রবণতা। আজকাল অনেক মেয়েই জীবিকার প্রয়োজনে মা হতে অনেক দেরি করছেন। প্রায় ৩৫ ছাড়িয়ে যাচ্ছে বয়স। এতেও শরীরে হরমোনের ভারসাম্য ব্যাহত হচ্ছে। বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি।

প্রথমেই ছাড়তে হবে ধূমপান। প্রতি দিনের ডায়েটে যতটা সম্ভব বাড়ির বানানো কম তেল-ঝালের রান্না রাখতে হবে। কম ফ্যাট ও প্রোটিনের ভাগ বেশি রাখতে হবে পাতে। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের জোগান বাড়াতে প্রচুর শাকসব্জিও রাখতে হবে খাবারের তালিকায়। নিয়মিত শরীরচর্চা ও ব্যায়াম শরীরকে ফিট রাখে। একান্তই সময় না পেলে রোজ অন্তত এক ঘণ্টা হাঁটতেই হবে। কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রণে থাকলে হার্টও ভাল থাকবে। ৩৫-এর আগেই পরিবার পরিকল্পনা করে ফেলা ও গর্ভনিরোধক ওষুধের ব্যবহারে হ্রাস টানা মেয়েদের হৃদরোগের সম্ভাবনা কমাবে অনেকটাই।

Sunday, November 16, 2014

ড্যাব এর মেম্বার সেকরেটারী হওয়ায় জাহিদ স্যার কে শুভেচছা ১২/১১/২০১৪

Thursday, October 9, 2014

নতুন একটা প্রজেক্ট শুরু করলাম।

Monday, September 1, 2014

সূরা আল-আনফাল):45 - হে ঈমানদারগণ, তোমরা যখন কোন বাহিনীর সাথে সংঘাতে লিপ্ত হও, তখন সুদৃঢ় থাক এবং আল্লাহকে অধিক পরিমাণে স্মরণ কর যাতে তোমরা উদ্দেশ্যে কৃতকার্য হতে পার।



২/১৫। আগার্র ইবনুূে ইয়াসার মুযানী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘হে লোক সকল! তোমরা আল্লাহর সমীপে তওবা কর ও তাঁর নিকট ক্ষমা চাও! কেননা, আমি প্রতিদিন ১০০ বার  করে তওবাহ করে থাকি।’’[1]

Sunday, August 31, 2014

হে ঈমানদারগণ! তোমরা মুমিন ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করো না, তারা তোমাদের অমঙ্গল সাধনে কোন ক্রটি করে না-তোমরা কষ্টে থাক, তাতেই তাদের আনন্দ। শত্রুতাপ্রসুত বিদ্বেষ তাদের মুখেই ফুটে বেরোয়। আর যা কিছু তাদের মনে লুকিয়ে রয়েছে, তা আরো অনেকগুণ বেশী জঘন্য। তোমাদের জন্যে নিদর্শন বিশদভাবে বর্ণনা করে দেয়া হলো, যদি তোমরা তা অনুধাবন করতে সমর্থ হও। (Al Imran-118)

Thursday, January 31, 2013

1/2/2013 abba k dhaka theka anar jonna jassi stand replace hoesa

 আপনার সন্তানের প্রতি লক্ষ্য রাখুন : তাদের আখলাক-চরিত্র হিফাজতে সহায়ক হোন! সচেতন পিতা-মাতার পরিচয় হল, সন্তানের সার্বিক বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য র...